ওরনিডাজল (Ornidazole)



নির্দেশনাঃ এ্যামেবিয়াসিস (আন্ত্রিক এবং হেপাটিক), জিয়ারডিয়াসিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস, ব্যাকটেরিয়াজনিত ভেজাইনোসিস,এবং সংবেদী এ্যানারোবিক সংক্রমণের চিকিৎসায়।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ প্রাপ্তবয়স্ক : ৫০০ মি.গ্রা. দিনে দুইবার হিসাবে ৫ দিন। এ্যামেবিক আমাশয় (প্রাপ্ত বয়স্ক) : ১.৫ গ্রাম দিনে একবার হিসেবে ৩ দিন। জিয়ারডিয়াসিস (প্রাপ্ত বয়স্ক) : ১.৫ গ্রাম দিনে ১ বার হিসেবে ১-২ দিন।

মেট্রোনিডাজল (Metronidazole)




নির্দেশনাঃ এ্যামিবিয়াসিস, ট্রাইকোমোনিয়াসিস, জিয়ারডিয়াসিস, ব্যাকটেরিয়াল ভেজাইনোসিস, তীব্র আলসারেটিভ জিনজিভাইটিস, এ্যানারোবিক সংক্রমণ যেমন-  সেপটিসেমিয়া, ব্যাকটেরিমিয়া, পেরিটোনাইটিস, ব্রেইন এ্যাবস্‌সেস, নেক্রোটাইজিং নিউমোনিয়া, অস্টিওমাইয়েলাইটিস, পিউরপেরাল সেপসিস, পেলভিক এ্যাবস্‌সেস, পেলভিক সেলুলাইটিস ইত্যাদি, পায়ের আলসার এবং প্রেসার সোর, দাঁতের তীব্র সংক্রমণ, সার্জিকাল প্রোফাইল্যাকসিস এবং লক্ষণযুক্ত তীব্র পেপটিক আলসার।

সেকনিডাজল (Secnidazole)



নির্দেশনাঃ আন্ত্রিক অ্যামিবীয় আমাশয়, যকৃতের অ্যামিবীয় প্রদাহ, ট্রাইকোমোনাস ভ্যাজাইনালিস জনিত মূত্রনালী প্রদাহ ও যোনি প্রদাহ এবং জিয়ারডিয়াসিস।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ প্রাপ্ত বয়স্ক : ২ গ্রাম এর একক মাত্রা।
শিশু: ৩০ মি.গ্রা./কেজি (দেহের ওজন অনুসারে) একক মাত্রা। খাদ্য গ্রহণের ঠিক আগে সেবন বাঞ্ছনীয়।

সতর্কতাঃ অতিসংবেদনশীলতা, চিকিৎসার সময় রোগীদের এলকোহল গ্রহণ না করার পরামর্শ দেওয়া উচিত ৷ যে সব রোগীর ব্লাড ডিসক্রেসিয়ার ইতিহাস আছে, সেসব রোগীকে সেকনিডাজল সেবনের পরামর্শ প্রদান করা থেকে বিরত থাকা উচিত।